মালয়েশিয়ায় নিয়োগ কর্তাদের বি’রু’দ্ধে অ’ভিযো’গের ‘গোপন’ অ্যা’প চালু
এশিয়া মহাদেশের অন্যতম ধনী দেশ মালয়েশিয়ার উন্নয়নের পেছনে বিদেশী কর্মীদের অবদান অনুস্বীকার্য। কিন্তু এই বিদেশী কর্মীরা ন্যায্য অধিকার থেকে সব সময় বঞ্চিত হয়ে আসছিলো।
তবে বর্তমানে মালয়েশিয়া সরকার বিদেশী কর্মীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তার ধারবাহিকতায় একটি নতুন ‘গোপন’ ফোন অ্যা;প চালু করেছেন দেশটির সরকার।
জানুয়ারি থেকে এই বহু-ভাষিক অ্যা;পটি প্র;বর্ত;নের সাথে সাথে মানবসম্পদ মন্ত্রী বিদেশী কর্মীদের অধিকার ল;ঙ্ঘন;কারী অ;সাধু নিয়োগকারীদের, বিশেষত কো;ভিড -১৯ পদ্ধতি ল;ঙ্ঘ;নকা;রীদের নজরে রাখতে স;ক্ষম করবে।






দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান বলেছিলেন, এই অ্যা;প;টি অনাকাঙ্খিত করোনা ভা;ইরাস; থেকে জনগণকে সুরক্ষা দিতে কিছু বিধি-নিষেধ জারি করেছিলেন। সেই বিধি-নিষেধ অ;মান্যকা;রী এক নি;য়োগক;র্তার বি;রু;দ্ধে ত;দন্ত শু;রু আগেই তথ্য ফাঁস হওয়ায় অ;ভিযু;ক্ত নিয়োগকর্তা দ্রুত তার কর্মীদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়।
তিনি বলেন, কার্যনির্বাহী দল কারখানায় পৌঁছানোর আগেই শ্রমিকদের অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়ায় এ ক্ষেত্রে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি। পোর্ট ক্লাংয়ের একটি গ্লোভস্ কারখানায় শ্রম বিভাগ এবং ক্লাং স্বাস্থ্য বিভাগের যৌ;থ অভিযান জড়িত ছিল এটি।






মন্ত্রী বলেন, যে সমস্ত বিদেশী কর্মীদের এই অ্যাপটিতে অ্যাক্সেস রয়েছে তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এটি নেপাল, বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশ থেকে আগত অভিবাসীদের দ্বারা কথিত ভাষায় অনুবাদ করা হবে এবং জানুয়ারি থেকে আমরা আরও কঠিন হতে যাচ্ছি।
বর্তমানে বিদেশী কর্মীদের সরকারের সাথে সরাসরি কোন যোগসূত্র নেই এবং তাদের সাথে খারাপ আচরণ করা হচ্ছে কিনা তা তারা আমাদের জানাতে পারে না।






এই উদ্যোগের সাথে তিনি বলেছিলেন, বিদেশি কর্মীরা তাদের পরিচয় সুরক্ষিত করে সরাসরি সরকারের কাছে প্রবেশ করতে পারবেন। “এটি শ্রমিকদের সরকারের সাথে দ্বি-মুখী যোগাযোগ স্থাপন করা আরও সহজ এবং নিরাপদ হবে বলে মনে করেন তিনি।
তপাহ এমপি এমআইসির মালিকানাধীন মাজু ইনস্টিটিউট অফ এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ড থেকে ৩০১ জন শিক্ষার্থীকে চেক উপস্থাপন শেষে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন তিনি।






এছাড়া যে নিয়োগকারীদের টার্গেট করা সরকারের উদ্দেশ্য নয় তবে তারা চেয়েছিলেন শ্রমিকদের তাদের অধিকার সম্পর্কে অবহিত এবং অধিকার নিশ্চিতে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। যাতে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সূচকে মালয়েশিয়ার অবস্থান আরও উন্নত করতে পারে বলেও জানান তিনি।